লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং মূলত চামড়া ও চামড়াজাত দ্রব্যকে সংশ্লেষণ,উৎপাদন এবং পরিশুদ্ধ করণের সাথে জড়িত, যার মাধ্যমে এগুলোকে বিভিন্ন বাণিজ্যিক দ্রব্য যেমনঃ Footwear, Clothing, Gloves, Bags, Pholstery – including Automobiles and Sports goods ইত্যাদিতে রুপান্তরিত করা যায় ।
URP – Urban and Regional Planning, বাংলায় নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা – নাম থেকেই বুঝা যাচ্ছে যে কোন নগরের সামগ্রিক পরিকল্পনা করাই এই সাবজেক্টের কাজ । সাধারণত যেকোনো স্থাপনার নকশা করে স্থপতিরা, আর সেটি নির্মাণের বিভিন্ন দিক তদারক করা পুরকৌশলের কাজ । কিন্তু সামগ্রিকভাবে একটি নগরের ডিজাইন করা থেকে শুরু করে একটি পরিকল্পিত নগর গড়ে তুলার জন্যে ঐসব স্থাপনার ভুমিকা কতটুকু বা ঐসব স্থাপনার আদৌ কোন প্রয়োজন আছে কিনা বা উন্নয়নের ক্ষেত্রে একটি নগরের এবং নাগরিকদের কি কি দরকার, সেখানে বসবাসরত জীববৈচিত্র্য এর কোন ক্ষতি হবে কিনা সেটা দেখাশুনা করাই হল নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনাবিদদের কাজ ।
ই department সম্পর্কে অনেকের ই ভালো ধারণা নেই। RUET এ এটা EEE এবং CSE course মিশ্রণে পড়ানো হয়। ফলে যাদের EEE এবং CSE দুইটাতেই আগ্রহ আছে তাদের জন্য এটা বড় সুযোগ । তো, শুরু করা যাক!
RUET এর ECE এবং অন্যান্য ভার্সিটি এর ECE এক না। এটা হচ্ছে দুইটা মেযর সাব্জেক্ট এর সমন্বয় । বিশ্বের অন্যতম পুরনো ও প্রথমদিকের ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ের নাম বললে চলে আসে Electrical এর কথা । আর বর্তমান সময়ের Trending বিষয় হল Computer Science (যেখানে programing সহ রয়েছে সকল minor course যা CSEতে পরানো হয়) । উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য এই দুটি Trending বিষয় এর সমন্বয়ে “Electrical & Computer Engineering(ECE)”, তাছাড়া অনেক দেশে একে EECS (ELECETRICAL ENGINEERING & COMPUTER SCIENCE) যা ECE এর অন্য নাম মাত্র।
ECE এর কোর কোর্স হল Electrical & Computer । তাহলে মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে এখানে কি কি পড়ানো হয়?
বাংলাদেশের কোথায় কোথায় পড়ানো হয়?
সরকারি:
১.ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
২.জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
৩.চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
৪.যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়(JUST)।
৫.জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
৬.নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
মানুষ যে দিন থেকে শক্তির রুপান্তরের মাধ্যমে আগুন জ্বালাতে শিখল সেই দিন থেকেই মূলত জ্ঞানের এই শাখার সূচনা। এর পর থেকে অনেক শতাব্দি যাবত মানুষ এই শক্তিকে ব্যবহার করত খুবই প্রাথমিক কাজে যেমন খাবার তৈরী বা রাতের অন্ধকারে আলোর উৎস হিসেবে। এক পর্যায়ে মানুষ যুদ্ধক্ষেত্রেও এর ব্যবহার শুরু করে। আস্তে আস্তে মানুষ শেখে কি ভাবে chemical reaction এর মাধ্যমে ঘটা expulsion কে কাজে লাগিয়ে কামানের গোলা ছুঁড়তে হয় (যেই principle আজও বন্দুকের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়)।
আধুনিক বিশ্বের চলমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে আলো থেকে আলোকিত করতে স্বীকৃত অন্যতম ও গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার সিরামিক। দেশের ব্যাপক চাহিদার কথা মাথায় রেখে ২০১১-১২ সেশনে রুয়েটেই প্রথম এই বিভাগের শুভ সূচনা ঘটে, যদিও বুয়েটে এই বিষয়ে এম.এস.সি কোর্স চালু আছে। এখন আসা যাক, গ্লাস এন্ড সিরামিকে কি কি বিষয় পড়ানো হয়। প্রথমেই বলি, বিশ্বে মেটাল আর প্লাস্টিক ছাড়া যা কিছু আছে সবই সিরামিকের অন্তর্ভুক্ত। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা নেটে সার্চ দিলে দেখা যাবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সিরামিক ইঞ্জিনিয়ারিং নামে সাবজেক্ট খোলা আছে, কিন্তু বাংলাদেশে গ্লাস অ্যান্ড সিরামিক বিষয়টি একসাথে দেওয়া হয়েছে। বিশ্বে শুধুমাত্র গ্লাসেরই ব্যবহার প্রচুর এই কারণে, যাতে করে এটার উপর আলাদা গুরুত্বারোপ করা হয়।
O বস্ত্র প্রকৌশল বা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বর্তমান সময়ের অনেকের কাছেই একটি পছন্দনীয় বিষয় এবং ইদানিং কালে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে লক্ষ্য করা যাচছে যে, বেশ উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী বর্তমানে এই বিষয়ে বিদ্যা অর্জনে আগ্রহী কিন্তু অধিকাংশক্ষেত্রেই লক্ষ্য করা যায় যেটা তা হল, এসব মেধাবী শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ থাকে যারা কিনা এই বিষয় সম্পর্কে বেসিক কোন […]
মে মেটারিয়ালস অ্যান্ড মেটালার্জিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং, বাংলায় বস্তু ও ধাতবকৌশল। বেশিরভাগ মানুষের কাছে বেশ অপরিচিত এবং বিদখুটে নাম। তবে সিভিল বা মেকানিকালের মত এটিও অনেক পুরাতন ইঞ্জিনিয়ারিং বিদ্যা। মানুষ যখন থেকে তামা আবিষ্কার করে তখন থেকেই মূল যাত্রা শুরু। এর ইতিহাস নিয়ে কিছুই বলব না, যারা আগ্রহী তারা উইকিপিডিয়া থেকে পড়ে নিতে পার। সরাসরি চলে যাচ্ছি […]
পু পুরকৌশল– প্রকৌশলবিদ্যার অন্যতম শাখা। সঙ্গত কারনেই সারা পৃথিবীর প্রকৌশল বিদ্যায় আগ্রহী শিক্ষার্থীদের পছন্দের তালিকায় থাকে এই শাখাটি। স্বপ্ন যাদের দেশ গড়ার তাদের জন্যই পুরকৌশল। চাহিদার কথা বলতে গেলে বলতে হয় কিছু কিছু বিষয়ের চাহিদা সেই প্রাচীন কালেও ছিল, এখনও আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। পুরকৌশল তেমনি একটি বিষয়। অনেকের ধারনা এই বিষয় পড়লে ঘুষ খেতে […]
বি বিজ্ঞানের আধুনিকতম বিষয়গুলোর মধ্যে একটি কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং। এই ক্ষেত্রটি প্রতি মুহূর্তেই আরও বিকশিত হচ্ছে আর যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন গবেষণা আর কাজের ক্ষেত্র। কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের কাজ মূলত কি? অনেকেরই একটি ভ্রান্ত ধারনা আছে যে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং আর কেমিস্ট্রি মোটামুটি একই ক্যাটাগরির। একজন কেমিস্ট এর মূল কাজ হল ল্যাবে। অন্যদিকে আমাদের কাজ হল প্রধানত ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে। […]
- 1
- 2